জসিম উদ্দিন (জয়):
উখিয়া টেকনাফের এনজিওতে কর্মরত সুন্দরী তরুণীদের কেউ বিয়ের প্রস্তাব আসছে না ইঙ্গিত দিয়ে অংক্ষিত অভিভাবক বলছে, বিদেশিরা টাকা এবং বিলাসিতার প্রলোভনে সমাজকে ধ্বংস করছে। তাদের যৌন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে সহকর্মী চাকুরিজীবী ও ক্যাম্পে অবস্থানরত সুন্দরী। সম্প্রতি বিবিসিআই অনুসন্ধানেও এই তথ্য উঠে এসেছে। বাদ যাচ্ছে না সংশ্লিষ্ট বিবাহিত নারীরাও। চাকুরির ক্ষেত্রে কক্সবাজার জেলার যোগ্য প্রার্থীদের বাদ দিয়ে তারা ইচ্ছেমত নিয়োগ ছাটাই করছে।
স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে কক্সবাজার, উখিয়া, টেকনাফের ভাড়া বাসায় জোড়া জোড়া রাত কাটছে অনেক এনজিও কর্মী। ট্রেনিং এর কথা বলে মাসে মাসে তারা সাগর পাড়ের তারকা মানের হোটেলে বসায় রসের মেলা। সেখানে দিন ট্রেনিং রাতে চলে আসল কারবার। ফলে বিংষফোড়া রোহিঙ্গা ও ইয়াবা নিয়ে অতিশয় কক্সবাজার বাসের দিন বাড়ছে। তারা কিছুতেই বুঝতে পারছে না মহান আল্লাহ কখন এই অঞ্চলে রোহিঙ্গা, ইয়াবা এবং এনজিও মুক্ত করবেন (?)
এ অবস্থায় হতাশ কক্সবাজার বাসী দেশ বাঁচতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট উচ্চ পর্যায়ে তড়িৎ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। বলেন, ইয়াবা রোহিঙ্গা ও এনজিও শুধু কক্সবাজারের নয় পুরো বাংলাদেশ অভিশাপ। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রতিদিন যে হারে শিশু জন্ম হচ্ছে তা দেশের জন্য অশনি সঙ্কেত। সেখান থেকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে মরণ ব্যাধি AIDS।
জানা গেছে, এই পর্যন্ত প্রায় আড়াই হাজার এইচআইভি AIDS পজেটিভ পাওয়া যায় ক্যাম্পে। তাদের মাদক ব্যবসা, হাটবাজার নিয়ন্ত্রণ, এলাকা অধিগ্রহণ, অবৈধভাবে মোবাইল সীমানা ব্যবহার, হত্যা, ধর্ষণ, চুরি ছিনতাই, পুলিশ উপর হামলাসহ হেরিক দেশপ্রেমিক কার্যক্রম বেঁধে। পরিস্থিতি ক্রমশ: অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে।
এনজিও খপ্পরে পড়া সংসার ত্যাগী এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রতিবেদককে জানান, দুজন সানন্দে সংসারে খেতে না খেলে তারা বেশ ভাল ছিল। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আইএমও নামে একটি সংস্থা আকর্ষণীয় আকর্ষণীয় বিজ্ঞপ্তি প্রাপ্তি চাকরির জন্য স্বামী স্বামী উভয় আবেদন করে দেয়। কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাকে চাকুরী না দিয়ে অল্প শিক্ষিত সুন্দরী স্ত্রীকে আরো বেনিনে চাকুরী দেওয়া হয়। তার নিজের চাকুরি না হলেও স্ত্রী চাকুরিতে সংসারের শান্তির প্রত্যাশা তিনি বেশ আনন্দিত হন। অকারণে কোনদিন রাস্তা না দেখা পর্দাশীল গৃহবধূ মাস দুয়েক স্বামী সংসারের সুখের দিন কাটলেও দুর্ভাগ্য স্বামী হাউমাউ কান্না করে প্রতিবেদককে বলছে,
এখন তার স্ত্রী নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চাকুরির অজুহাত সকাল বেরিয়ে গেলে ফিরেন রাতে। বসাদের সাথে চড়েন বিলাসবহুল গাড়ীতে। মাঝে মাঝে ট্রেনিং এর কথা বলে একদিন যাবত তিন দিনও আসে না বাড়ীতে। মাস শেষে শেষের টাকার টাকা কোথায় জিজ্ঞেস করতো দূর থেকে কিছু বললেই ছুঁতেছে। স্বামী সন্তান ভুল নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত এক সময় অতি সাধারণ গৃহনিণী এখন কথায় কথায় কথায় ইংরেজী। ফেইসবুক, ম্যাসেঞ্জার আর মুঠোফোননে ব্যস্ত সময় কাটান। বেচারা স্বামী এখন পথহারা ভবঘুরে।
তিনি বলছেন, শুধু তার স্ত্রী নয় এনজিও কর্মরত প্রায় প্রত্যেকের স্ত্রীর এখন একই অবস্থা। অবিবাহিত যারা আছেন তারাতো অনেক আগেই প্যানকে গেছেন। আল্লাহই জানেন তাদের যারা বিয়ে করবে সে স্বামীদের কপালের কথা।
ভুক্তভোগীরা বলছে মাসে মাসে নূন্যতম 5 হাজার টাকা পাওয়ার কথা, তাকে 40/50 হাজার টাকার বেতন দেওয়া হয় বিদেশি এনজিও কর্তারা ভোগ বিলাসে ব্যস্ততা শেষে একদিন স্বদেশে ফিরে গেলে কি হবে আমাদের মা Ñ বোনের ভবিষ্যৎ!
অতি লোভী তাত্ত্ব স্বামী, পরিবার, পরিবার, পড়াশোনা সব বাদে নিজেদের নিজেদের বোঝা দাঁড়াবে! সেদিন তারা কি ফিরে পাবে হারানো সময়, শ্রদ্ধা আর সম্মান?
অতএব, বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্টদের এখন চিন্তা করা উচিত। মানব সেবার অজুহতে এদেশে আসার দাতা সংস্থার বিভিন্ন অপকর্মের কারণে রোহিঙ্গাদের কেন ইন্দোন যোগ করা হচ্ছে? কেনইবা তারা রোহিঙ্গাদের নিজেদের দেশে ফিরে বাঁধা দিচ্ছে? এটা আমার বোধগম্য নয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তুমিই যোগ্য দেশনেত্রী। মাদক, রোহিঙ্গা, এনজিওর চেয়ে বড় সমস্যা মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে আপনি নিয়ে যাচ্ছেন অনেক উচ্চ স্থানে। কাজেই আপনিই পারবেন এই সমস্যা থেকে কক্সবাজার এবং পুরো দেশকে মুক্ত করতে। সময় থাকার ব্যবস্থা নিতে। কক্সবাজারবাসী আপনার কাছ থেকে আসছে আশা করি।
উখিয়া টেকনাফের এনজিওতে কর্মরত সুন্দরী তরুণীদের কেউ বিয়ের প্রস্তাব আসছে না ইঙ্গিত দিয়ে অংক্ষিত অভিভাবক বলছে, বিদেশিরা টাকা এবং বিলাসিতার প্রলোভনে সমাজকে ধ্বংস করছে। তাদের যৌন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে সহকর্মী চাকুরিজীবী ও ক্যাম্পে অবস্থানরত সুন্দরী। সম্প্রতি বিবিসিআই অনুসন্ধানেও এই তথ্য উঠে এসেছে। বাদ যাচ্ছে না সংশ্লিষ্ট বিবাহিত নারীরাও। চাকুরির ক্ষেত্রে কক্সবাজার জেলার যোগ্য প্রার্থীদের বাদ দিয়ে তারা ইচ্ছেমত নিয়োগ ছাটাই করছে।
স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে কক্সবাজার, উখিয়া, টেকনাফের ভাড়া বাসায় জোড়া জোড়া রাত কাটছে অনেক এনজিও কর্মী। ট্রেনিং এর কথা বলে মাসে মাসে তারা সাগর পাড়ের তারকা মানের হোটেলে বসায় রসের মেলা। সেখানে দিন ট্রেনিং রাতে চলে আসল কারবার। ফলে বিংষফোড়া রোহিঙ্গা ও ইয়াবা নিয়ে অতিশয় কক্সবাজার বাসের দিন বাড়ছে। তারা কিছুতেই বুঝতে পারছে না মহান আল্লাহ কখন এই অঞ্চলে রোহিঙ্গা, ইয়াবা এবং এনজিও মুক্ত করবেন (?)
এ অবস্থায় হতাশ কক্সবাজার বাসী দেশ বাঁচতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট উচ্চ পর্যায়ে তড়িৎ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। বলেন, ইয়াবা রোহিঙ্গা ও এনজিও শুধু কক্সবাজারের নয় পুরো বাংলাদেশ অভিশাপ। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রতিদিন যে হারে শিশু জন্ম হচ্ছে তা দেশের জন্য অশনি সঙ্কেত। সেখান থেকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে মরণ ব্যাধি AIDS।
লেখাপড়া বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন।https://www.lekhapodabd.com/
জানা গেছে, এই পর্যন্ত প্রায় আড়াই হাজার এইচআইভি AIDS পজেটিভ পাওয়া যায় ক্যাম্পে। তাদের মাদক ব্যবসা, হাটবাজার নিয়ন্ত্রণ, এলাকা অধিগ্রহণ, অবৈধভাবে মোবাইল সীমানা ব্যবহার, হত্যা, ধর্ষণ, চুরি ছিনতাই, পুলিশ উপর হামলাসহ হেরিক দেশপ্রেমিক কার্যক্রম বেঁধে। পরিস্থিতি ক্রমশ: অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে।
এনজিও খপ্পরে পড়া সংসার ত্যাগী এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রতিবেদককে জানান, দুজন সানন্দে সংসারে খেতে না খেলে তারা বেশ ভাল ছিল। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আইএমও নামে একটি সংস্থা আকর্ষণীয় আকর্ষণীয় বিজ্ঞপ্তি প্রাপ্তি চাকরির জন্য স্বামী স্বামী উভয় আবেদন করে দেয়। কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাকে চাকুরী না দিয়ে অল্প শিক্ষিত সুন্দরী স্ত্রীকে আরো বেনিনে চাকুরী দেওয়া হয়। তার নিজের চাকুরি না হলেও স্ত্রী চাকুরিতে সংসারের শান্তির প্রত্যাশা তিনি বেশ আনন্দিত হন। অকারণে কোনদিন রাস্তা না দেখা পর্দাশীল গৃহবধূ মাস দুয়েক স্বামী সংসারের সুখের দিন কাটলেও দুর্ভাগ্য স্বামী হাউমাউ কান্না করে প্রতিবেদককে বলছে,
এখন তার স্ত্রী নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চাকুরির অজুহাত সকাল বেরিয়ে গেলে ফিরেন রাতে। বসাদের সাথে চড়েন বিলাসবহুল গাড়ীতে। মাঝে মাঝে ট্রেনিং এর কথা বলে একদিন যাবত তিন দিনও আসে না বাড়ীতে। মাস শেষে শেষের টাকার টাকা কোথায় জিজ্ঞেস করতো দূর থেকে কিছু বললেই ছুঁতেছে। স্বামী সন্তান ভুল নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত এক সময় অতি সাধারণ গৃহনিণী এখন কথায় কথায় কথায় ইংরেজী। ফেইসবুক, ম্যাসেঞ্জার আর মুঠোফোননে ব্যস্ত সময় কাটান। বেচারা স্বামী এখন পথহারা ভবঘুরে।
তিনি বলছেন, শুধু তার স্ত্রী নয় এনজিও কর্মরত প্রায় প্রত্যেকের স্ত্রীর এখন একই অবস্থা। অবিবাহিত যারা আছেন তারাতো অনেক আগেই প্যানকে গেছেন। আল্লাহই জানেন তাদের যারা বিয়ে করবে সে স্বামীদের কপালের কথা।
ভুক্তভোগীরা বলছে মাসে মাসে নূন্যতম 5 হাজার টাকা পাওয়ার কথা, তাকে 40/50 হাজার টাকার বেতন দেওয়া হয় বিদেশি এনজিও কর্তারা ভোগ বিলাসে ব্যস্ততা শেষে একদিন স্বদেশে ফিরে গেলে কি হবে আমাদের মা Ñ বোনের ভবিষ্যৎ!
অতি লোভী তাত্ত্ব স্বামী, পরিবার, পরিবার, পড়াশোনা সব বাদে নিজেদের নিজেদের বোঝা দাঁড়াবে! সেদিন তারা কি ফিরে পাবে হারানো সময়, শ্রদ্ধা আর সম্মান?
অতএব, বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্টদের এখন চিন্তা করা উচিত। মানব সেবার অজুহতে এদেশে আসার দাতা সংস্থার বিভিন্ন অপকর্মের কারণে রোহিঙ্গাদের কেন ইন্দোন যোগ করা হচ্ছে? কেনইবা তারা রোহিঙ্গাদের নিজেদের দেশে ফিরে বাঁধা দিচ্ছে? এটা আমার বোধগম্য নয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তুমিই যোগ্য দেশনেত্রী। মাদক, রোহিঙ্গা, এনজিওর চেয়ে বড় সমস্যা মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে আপনি নিয়ে যাচ্ছেন অনেক উচ্চ স্থানে। কাজেই আপনিই পারবেন এই সমস্যা থেকে কক্সবাজার এবং পুরো দেশকে মুক্ত করতে। সময় থাকার ব্যবস্থা নিতে। কক্সবাজারবাসী আপনার কাছ থেকে আসছে আশা করি।
লেখাপড়া বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন https://www.lekhapodabd.com/
0 coment rios:
ধন্যবাদ আপনার সচেতন মন্তব্যের জন্য।