এফ এম শাহ রিপন,নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
আজ রবিবার ২৮ জুলাই নোয়াখালী জেলা শহরের হাসপাতাল রোডে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ফুটপাত ও সরকারী জায়গা থেকে অবৈধ ব্যবসায়ীকে উচ্ছেদ করা হয় ও অবশিষ্টদের আজকের মধ্যেই তাদের নিজ নিজ দোকান ও স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য একদিনের সময়ে বেধে দেওয়া হয়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন মো: রোকনুজ্জামান খান এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট,নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়।এ সময় অভিযানে প্রসিকিউটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী সদর পৌরসভার সুপারভাইজার আব্দুর রব ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন সুধারাম মডেল থানা পুলিশ।
অভিযানের সময় দেখা যায়- হাসপাতাল রোডের সুধারাম থানা থেকে সরকারী হাসপাতাল পর্যন্ত ফুট পাত ও হাসপাতাল গেইটের ভিতরে অবৈধভাবে দোকান নির্মাণ ও ব্যবসায় পরিচালনা এবং বহুতল ভবন নির্মাণের উপকরণ রেখে রাস্তায় সাধারণ মানুষের চলাচলে বিঘ্ন ঘটানো হচ্ছে। এ অবস্থায় জনস্বার্থে এসব অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে সরকারী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষীয় ভূমি ও ইমারত (দখল ও পুনরুদ্ধার) অধ্যাদেশ ১৯৭০ এর ৪ ধারার অপরাধে ৭ ধারায় ৪হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হাসপাতালে অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করায় মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ১৩৭ ধারা অনুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ৫শত টাকা জরিমানা করা হয়।
হাসপাতাল রোডের ফুটপাত, সরকারী হাসপাতালের ভিতরে ও রাস্তার আশেপাশের সরকারী জায়গায় অবৈধভাবে স্থাপিত দোকান ও স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য ১দিনের সময় বেধে দেওয়া হয়।
আজ রবিবার ২৮ জুলাই নোয়াখালী জেলা শহরের হাসপাতাল রোডে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ফুটপাত ও সরকারী জায়গা থেকে অবৈধ ব্যবসায়ীকে উচ্ছেদ করা হয় ও অবশিষ্টদের আজকের মধ্যেই তাদের নিজ নিজ দোকান ও স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য একদিনের সময়ে বেধে দেওয়া হয়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন মো: রোকনুজ্জামান খান এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট,নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়।এ সময় অভিযানে প্রসিকিউটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী সদর পৌরসভার সুপারভাইজার আব্দুর রব ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন সুধারাম মডেল থানা পুলিশ।
অভিযানের সময় দেখা যায়- হাসপাতাল রোডের সুধারাম থানা থেকে সরকারী হাসপাতাল পর্যন্ত ফুট পাত ও হাসপাতাল গেইটের ভিতরে অবৈধভাবে দোকান নির্মাণ ও ব্যবসায় পরিচালনা এবং বহুতল ভবন নির্মাণের উপকরণ রেখে রাস্তায় সাধারণ মানুষের চলাচলে বিঘ্ন ঘটানো হচ্ছে। এ অবস্থায় জনস্বার্থে এসব অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে সরকারী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষীয় ভূমি ও ইমারত (দখল ও পুনরুদ্ধার) অধ্যাদেশ ১৯৭০ এর ৪ ধারার অপরাধে ৭ ধারায় ৪হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হাসপাতালে অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করায় মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ১৩৭ ধারা অনুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ৫শত টাকা জরিমানা করা হয়।
হাসপাতাল রোডের ফুটপাত, সরকারী হাসপাতালের ভিতরে ও রাস্তার আশেপাশের সরকারী জায়গায় অবৈধভাবে স্থাপিত দোকান ও স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য ১দিনের সময় বেধে দেওয়া হয়।
0 coment rios:
ধন্যবাদ আপনার সচেতন মন্তব্যের জন্য।