রবিবার (২১ জুলাই) সকালে স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক বিচ্ছেদের ঘটনা সইতে না পেড়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহ ত্যা করেছে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় মোঃ সাইফুল ইসলাম (২৭) নামের এক যুবক ।
নিহত সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদরের আটকিলা পাড়া এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে। নিহতের বাবা বাদি হয়ে থানায় এই বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছেন।
এই ব্যাপারে নিহতের ভাই রাজিব ও শ্যামল জানায়, নিহত সাইফুল ইসলাম এর সাথে তার স্ত্রীর দীর্ঘদিন যাবত সম্পর্কের দূরুত্ব ছিলো। এই নিয়ে থানায় একটি মামলাও হয়েছিল। পরে একপর্যায়ে স্ত্রীর সাথে সাইফুল ইসলামের সম্পর্কের বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে।
এই বিষয়টাকে মেনে নিতে না পেরে সাইফুল ইসলাম রবিবার সকালে নাস্তা শেষ করে তার বসত ঘরে ডুকে দরজা বন্ধ করে পেন্টের বেল্ট দিয়ে ঘরের বাঁশের তীরের সাথে ফাঁস দিয়ে অত্মহ ত্যা করে।
বিষয়টি আমরা বুজতে পেরে ঘরের দরজা ভেঙ্গে তাকে ফাঁস থেকে নামিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া সদরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরে খবর পেয়ে থানা পুলিশের এস আই তীথংকর দাস সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিহতের শোরতহাল রিপোর্ট তৈরী শেষে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপালের মর্গে প্রেরণ করেছেন।
একইদিনে নিহতের বাবা শহিদুল ইসলাম বাদি হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছে। এই ব্যাপারে থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদরের আটকিলা পাড়া এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে। নিহতের বাবা বাদি হয়ে থানায় এই বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছেন।
এই ব্যাপারে নিহতের ভাই রাজিব ও শ্যামল জানায়, নিহত সাইফুল ইসলাম এর সাথে তার স্ত্রীর দীর্ঘদিন যাবত সম্পর্কের দূরুত্ব ছিলো। এই নিয়ে থানায় একটি মামলাও হয়েছিল। পরে একপর্যায়ে স্ত্রীর সাথে সাইফুল ইসলামের সম্পর্কের বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে।
এই বিষয়টাকে মেনে নিতে না পেরে সাইফুল ইসলাম রবিবার সকালে নাস্তা শেষ করে তার বসত ঘরে ডুকে দরজা বন্ধ করে পেন্টের বেল্ট দিয়ে ঘরের বাঁশের তীরের সাথে ফাঁস দিয়ে অত্মহ ত্যা করে।
বিষয়টি আমরা বুজতে পেরে ঘরের দরজা ভেঙ্গে তাকে ফাঁস থেকে নামিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া সদরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরে খবর পেয়ে থানা পুলিশের এস আই তীথংকর দাস সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিহতের শোরতহাল রিপোর্ট তৈরী শেষে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপালের মর্গে প্রেরণ করেছেন।
একইদিনে নিহতের বাবা শহিদুল ইসলাম বাদি হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছে। এই ব্যাপারে থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
0 coment rios:
ধন্যবাদ আপনার সচেতন মন্তব্যের জন্য।